• মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৮ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ হিসাব জমা দিতে হবে, মন্ত্রিপরিষদের নীতিমালা জারি পলিথিনের শপিং ব্যাগ উৎপাদনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে অভিযান শুরু শিবিরের ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হবে বুধবার নাটোরে পাওনা ২০০ টাকা চাওয়ায় দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ রাজশাহীতে এক দফা দাবিতে নার্সদের কর্মবিরতি দায়িত্ব নেওয়ার পর আপনারা সুর পাল্টে কথা বলছেন: অন্তর্বর্তী সরকারকে ডা. জাহিদ রডে ঝুলছিল আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ, স্ত্রীর দাবি ‘হত্যা’ জানাজা থেকে ফেরার পথে যুবককে গলা কেটে হত্যা মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

পূর্ণিমার রূপের দ্যুতি

Reporter Name / ১০৩ Time View
Update : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১

আরবিসি ডেস্ক : কল্পবিজ্ঞানের গল্পে এমন নজির পাওয়া যায়। জাদুর শক্তিতে কোনো নারী চিরযৌবনা হয়ে ওঠেন। বয়স বাড়লেও তার রূপের দ্যুতি ম্লান হয় না। সেরকম কোনো জাদু কি চিত্রনায়িকা পূর্ণিমাও জানেন?

ক্যালেন্ডারের পাতা বলছে, পূর্ণিমার আজ জন্মদিন। ১৯৮১ সালের ১১ জুলাই তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সে হিসাবে তার বয়স চল্লিশে পড়ল। কিন্তু যারা পূর্ণিমাকে সেই নব্বই দশক থেকে দেখে আসছেন, তারা নিশ্চয়ই এই সংখ্যাটি মানতে অস্বীকৃতি জানাবেন! কারণ বয়সের সঙ্গে তার রূপের সমীকরণে বিস্তর ফারাক।

পূর্ণিমার সাম্প্রতিক ছবিগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায়, তিনি ক্রমশ আরও সুদর্শনা হয়ে উঠছেন। এজন্য ভক্তরাও তাকে নিয়ে সর্বদা মেতে থাকেন। নানা রকম মন্তব্যে ভরিয়ে রাখেন প্রিয় নায়িকার কমেন্টবক্স।

পূর্ণিমার ফেসবুক পেজে ৮১ লাখের বেশি অনুসারী। কয়েক বছর আগেও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় ছিলেন না। বলা চলে শোবিজ এবং সোশ্যাল মিডিয়া সব কিছু থেকেই দূরে ছিলেন। গত কয়েক বছরে তিনি নিজেকে মেলে ধরেছেন নতুনভাবে, নতুন আঙ্গিকে।

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে জন্ম নেওয়া পূর্ণিমার সিনেমা জীবন শুরু হয় ১৯৯৮ সালে জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমার মাধ্যমে। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর।

এরপর পূর্ণিমা উপহার দিয়েছেন ‘মনের মাঝে তুমি’, ‘মেঘের পরে মেঘ’, ‘হৃদয়ের কথা’, ‘শাস্তি’, ‘সুভা’, ‘রাক্ষুসী’, ‘আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না’র মতো দর্শকনন্দিত সিনেমা।

টিভি নাটকেও পূর্ণিমার বিচরণ উল্লেখযোগ্য। তার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে-‘ল্যাবরেটরি’, ‘এখনো ভালোবাসি’, ‘নীলিমার প্রান্তে দাঁড়িয়ে’, ‘অমানিশা’, ‘ওইখানে যেও নাকো তুমি’, ‘উল্টোধনুক’, ‘প্রেম অথবা দুঃস্বপ্নের রাত দিন’, ‘লাভ অ্যান্ড কোং’, ‘ফিরে যাওয়া হলো না’, ইত্যাদি।

২০১০ সালে ‘ওরা আমাকে ভালো হতে দিল না’ সিনেমার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেন পূর্ণিমা। এছাড়া তিনবার মেরিল প্রথম আলো পুরস্কারও পেয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে পূর্ণিমা বিয়ে করেছেন আহমেদ জামাল ফাহাদকে। ২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়। তাদের সংসারে আরশিয়া উমাইজা নামের এক কন্যা সন্তান রয়েছে।

আরবিসি/১১ জুুন/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category