• সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন

কাঁচা মরিচের ডাবল সেঞ্চুরি

Reporter Name / ৪৮৩ Time View
Update : শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০২২

আরবিসি ডেস্ক : সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে দাম বেড়েছে কাঁচা মরিচের। অন্যদিকে দাম কমেছে টমেটো ও শসার। এছাড়া অপরিবর্তিত রয়েছে অন্যান্য পণ্যের দাম।

শুক্রবার (১৫ জুলাই) সকালে রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বর বাজার, মিরপুর কালশী বাজার ও পল্লবী এলাকা ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

এসব বাজারে প্রতিকেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে কেজি ছিল ৮০ টাকা। লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা। গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। টমেটো দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে টমেটোর কেজি ছিল ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। করলা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৬০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতিপিস ৫০ টাকা, প্রতিপিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা ও ধুন্দল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে।

এসব বাজারে ৪০ টাকা দাম বেড়ে প্রতিকেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে কাঁচা মরিচের কেজি ছিল ১৬০ টাকা। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। শুকনা মরিচের কেজি ৪০০ টাকা।

মিরপুর ১১ নম্বর বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. আল-আমিন বলেন, সবজির দাম তেমন বাড়েনি। বেড়েছে কাঁচা মরিচের দাম। কাঁচা মরিচের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

এসব বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা কেজি দরে। দাম কমেছে পেঁয়াজের। প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। বাজারে দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা ও চায়না রসুন ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।

বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়। এছাড়া প্যাকেট চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। এছাড়া এসব বাজারে দেশি মসুরের ডালের কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও ইন্ডিয়ান মসুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকায়।

প্যাকেট আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ২০৫ টাকায়।

এসব বাজারে লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা, হাঁসের ডিমের ডজন ১৯৫ থেকে ১৯০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ১৯০ টাকায়।

বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা, খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়।

এসব বাজারে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা, সোনালি মুরগির কেজি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা ও লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়।

মিরপুর ১১ নম্বর বাজারের মুরগি বিক্রেতা রুবেল বলেন, দাম বাড়েনি। গত সপ্তাহের দামে মুরগি বিক্রি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহে মুরগির দাম বাড়তে পারে।

আরবিসি/১৫ জুলাই/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category