• বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৫ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ হিসাব জমা দিতে হবে, মন্ত্রিপরিষদের নীতিমালা জারি পলিথিনের শপিং ব্যাগ উৎপাদনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে অভিযান শুরু শিবিরের ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হবে বুধবার নাটোরে পাওনা ২০০ টাকা চাওয়ায় দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ রাজশাহীতে এক দফা দাবিতে নার্সদের কর্মবিরতি দায়িত্ব নেওয়ার পর আপনারা সুর পাল্টে কথা বলছেন: অন্তর্বর্তী সরকারকে ডা. জাহিদ রডে ঝুলছিল আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ, স্ত্রীর দাবি ‘হত্যা’ জানাজা থেকে ফেরার পথে যুবককে গলা কেটে হত্যা মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

পর্যায়ক্রমে সব প্রতিষ্ঠানে ভর্তি লটারিতে

Reporter Name / ১১৫ Time View
Update : রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১

আরবিসি ডেস্ক: পর্যায়ক্রমে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে লটারির মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসার কথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

রোববার (১৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর নায়েম মিলনায়তনে ২০২২ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির ডিজিটাল লটারির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা জানান।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাওজিয়া করিম, নায়েমের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. নিজামুল করিম ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো. সাহাব উদ্দিন প্রমুখ।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুলে ভর্তির জন্য অসুস্থ প্রতিযোগিতা তৈরি হয়। এরমধ্যে অনৈতিক বিষয়ও জড়িয়ে যায়। অনেক তদবির আসে। এজন্য আমরা লটারির ব্যবস্থার কথা চিন্তা করি। অধিকাংশই এ ব্যবস্থায় খুশি। এর ফলে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হয়েছে। এ ব্যবস্থা প্রতিবছর চালু থাকবে। এটিকে আরও কীভাবে ভালো করা যায় সেটাও ভাবছি। দেশের সব প্রতিষ্ঠানকে পর্যায়ক্রমে এর আওতায় নিয়ে আসা হবে।

সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, আমাদের শিক্ষা পরিবারের অনন্য দিন। দীর্ঘদিনে ধরে অস্বস্তি ছিল ভর্তি কার্যক্রম নিয়ে। ভর্তি নিয়ে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। গত বছর সরকারি স্কুলে লটারির মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করি। এ বছর প্রথম বারের মতো বেসরকারি স্কুলে শুরু হলো। এর মাধ্যমে ভর্তি নিয়ে অভিযোগ ও অস্বচ্ছতা ৯৯ ভাগ মুক্ত করতে পেরেছি। কোথাও কোনো অস্বচ্ছতা নেই। শিক্ষর্থীদের যে অস্বস্তিকর প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতে হতো সেটি থেকে মুক্ত হলো।

অতিরিক্ত সচিব ফাওজিয়া করিম বলেন, প্রযুক্তির ব্যবহারে নিরপেক্ষভাবে ভর্তি করা যাচ্ছে। ঘরে বসে ফরম ফিলাপের মাধ্যমে কোন স্কুলে ভর্তি হবে, তা জেনে যাচ্ছে। আমাদের সময়ে স্কুলে স্কুলে দৌড়াতে হতো ভর্তির জন্য। প্রযুক্তির ব্যবহারে লটারির মাধ্যমে ভর্তি আমাদের বড় অর্জন।

অধ্যাপক ড. নিজামুল করিম বলেন, এই লটারির মাধ্যমে আমরা শিক্ষাক্ষেত্রে ডিজিটাল পদ্ধতি প্রয়োগ করে এ উদ্ভাবন সম্পন্ন করায় সময় ও ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে। অভিভাবক ওশিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য উপস্থিতি কমে গিয়েছে। করোনার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রযুক্তি ব্যাপক সুবিধা দিয়েছে।

আরবিসি/১৯ ডিসেম্বর/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category