সাইফ আরও জানান, এই ঘটনায় তার পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল। তার ছেলে জেহর চিৎকার শুনে তিনি নিচে নেমে আসেন এবং হামলাকারীকে আটক করার চেষ্টা করেন।
হামলার পর সাইফকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।
সাইফ আরও জানান, এই ঘটনায় তার পরিবারের সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল। তার ছেলে জেহর চিৎকার শুনে তিনি নিচে নেমে আসেন এবং হামলাকারীকে আটক করার চেষ্টা করেন।
হামলার পর সাইফকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।