মামলার তথ্য অনুযায়ী, মতিউর রহমান ও লায়লা কানিজ ছাড়াও তাদের ছেলে-মেয়ের নামেও অভিযোগ আনা হয়েছে। যদিও এ দম্পতিকে কোন মামলার ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন ডিএমপির উপকমিশনার।
ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দল ভাটারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। এর আগে মতিউর রহমান তার পদ থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়েছিলেন। তবে ছাগলকাণ্ড ও দুর্নীতির বিষয়গুলো নিয়ে বিতর্ক থেকে মুক্তি পাননি।
উল্লেখ্য, মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে আরও ৮৫ কোটি টাকার দুর্নীতির ছয়টি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া তার ও তার পরিবারের সম্পদের প্রকৃত পরিমাণ অনুসন্ধানে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।