• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৭ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত রাজশাহীতে ফের বাস ও সিএনজি চালকের সংঘর্ষ, দুই পক্ষের মীমাংসা স্থগিত কিডনি রোগীর চিকিৎসা আর আইফোন কিনতে ডাকাতির চেষ্টা: পুলিশ তনুর গ্রাফিতিতে পোস্টার সাঁটানো নিয়ে যা বললেন মেহজাবীন স্বৈরাচারের পতন হলেও এখনো গণতন্ত্র পুনর্প্রতিষ্ঠিত হয়নি: নজরুল টিউলিপের বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি পাউন্ড ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

শারদীয় দূর্গোৎসবের বিজয়া দশমী শেষে কড়া নিরাপত্তায় রাজশাহীতে প্রতিমা বিসর্জন

Rozina Sultana Rozy / ৯২ Time View
Update : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রাজশাহীতে চলছে প্রতীমা বিসর্জন। প্রতিবছরের মতো এবারো নগরের ফুদকিপাড়া এলাকায় মন্নুজান স্কুল সংলগ্ন পদ্মা নদীর ঘাটে প্রতীমা বিসর্জনের আয়োজন করেছে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের রাজশাহী মহানগর শাখা। এতে সার্বিক সহযোগিতা করছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) ও রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)।

রোববার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, একের পর এক প্রতীমা কাভার্ডভ্যানে করে ঘাটে আনা হচ্ছে বিসর্জনের জন্য। ভ্যানের সঙ্গে আসছেন ভক্তরা। নগরীর পদ্মা নদী সংলগ্ন মন্নুজান স্কুল মাঠের সামনে আগে থেকেই প্রস্তুত স্বেচ্ছাসেবীরা। ভ্যান এলেই সুশৃঙ্খলভাবে দেবী দুর্গাকে নামিয়ে আনছেন তারা। তারপর সাত পাক ঘোরানোর পর দেবী দুর্গাকে বিসর্জন দেওয়া হচ্ছে পদ্মা নদীতে। এ সময় ‘জয়, দুর্গা মায়ের জয়’ বলে নারীরা উলুধ্বনি দেন।

শাস্ত্র মতে, গত শনিবারই নবমীর লগ্ন শেষ হওয়ার পর দশমীর লগ্ন শুরু হয়। পূজার আনুষ্ঠানিকতা সেদিনই শেষ হলেও বিসর্জন দেওয়া হয় রোববার। দেবী দুর্গা এবার এসেছিলেন দোলায় চড়ে। আর মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে স্বামী মহাদেবের কাছে ফিরেছেন ঘোড়ায়।

মন্নুজান স্কুল এলাকায় দেবী দুর্গার বিদায়ের জন্য ছিল কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয়। ওই এলাকার রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সিসি ক্যামেরার আওতায় ছিল পুরো এলাকা। পুলিশ, বিজিবির পাশাপাশি নগর পুলিশের বিশেষায়িত টিম সিআরটি সদস্যরাও নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। এছাড়া নৌ এবং ট্যুরিস্ট পুলিশ সদস্যরাও দায়িত্বে ছিলেন। প্রস্তুত ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও।

প্রতিমা বিসর্জন আয়োজন দেখতে ভিড় করেন হিন্দু ধর্মের অনুসারীরাসহ প্রায় সকল ধর্মের মানুষ। এদিন ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল বয়সী শ্রেণী পেষার মানুষ হিন্দু ধর্মের সব চেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দূর্গাপুজার বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জন আয়োজন উপভোগ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category