• রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত রাজশাহীতে ফের বাস ও সিএনজি চালকের সংঘর্ষ, দুই পক্ষের মীমাংসা স্থগিত কিডনি রোগীর চিকিৎসা আর আইফোন কিনতে ডাকাতির চেষ্টা: পুলিশ তনুর গ্রাফিতিতে পোস্টার সাঁটানো নিয়ে যা বললেন মেহজাবীন স্বৈরাচারের পতন হলেও এখনো গণতন্ত্র পুনর্প্রতিষ্ঠিত হয়নি: নজরুল টিউলিপের বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি পাউন্ড ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

অলসতা দূর করার সহজ উপায়

Reporter Name / ১৩২ Time View
Update : সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আরবিসি ডেস্ক : অলসতাকে বলা যায় জীবনের একটি অভিশাপ। উন্নতির পথে অন্যতম অন্তরায়।

এমনকি অলস ব্যক্তি অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেন, যা তাকে ধীরে ধীরে ধ্বংসের পথে নিয়ে যায়। তাই উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য চাই অলসতা ঝেড়ে কর্মচঞ্চল জীবন।
অলসতা দূর করার কয়েকটি সহজ উপায়-

পর্যাপ্ত ঘুমান। অন্তত ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমানোর অভ্যাস করুন।

এতে আপনার শরীর ও মন সতেজ থাকবে।

ঘুম থেকে উঠেই প্রচুর পানি সহকারে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনি নিমিষেই চনমনে বোধ করবেন।

নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করুন। প্রতিদিন অন্তত ৪৫ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা।

খাদ্যতালিকা পরিচ্ছন্ন রাখুন। প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি, ফলমূল ও আঁশজাতীয় খাবার খান। পারতপক্ষে তৈলাক্ত ও ভারী খাবার থেকে দূরে থাকুন।

নিজ বাড়ি ও কর্মক্ষেত্র সর্বদা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। এতে আপনি প্রচুর কর্মোদ্যম বোধ করবেন।

প্রতিটি দিনের শুরু করুন ইতিবাচক প্রেরণা দিয়ে। নিজেকে নিজে বলুন, আমি পারবোই।

অনুপ্রেরণামূলক সুর কিংবা গান শুনুন। এটি আপনাকে ফুরফুরে মেজাজে থাকতে সাহায্য করবে।

আশপাশের একঘেয়ে পরিবেশ একটু বদলে ফেলুন। সবুজ গাছগাছালি, প্রিয় কোনো চিত্রকর্ম কিংবা কোনো শোপিস সাজিয়ে মোহনীয় করে তুলতে পারেন নিজস্ব জায়গা।

ইতিবাচক মানুষের সঙ্গে মেশার চেষ্টা করুন সব সময়। এমন মানুষের সঙ্গে মিশুন যিনি আপনাকে সব সময় অনুপ্রেরণা, সাহস ও ভালোবাসা সঞ্চার করবেন।

আরও পড়ুন>> প্রিয়জনের মন ভালো হবে কী করলে

যেকোনো বিষয় খুব সহজভাবে ভাববেন। মনে রাখবেন, একটি সহজ বিষয় ও সহজ সমাধানই আপনাকে সাফল্যের পথে ধাবিত করে।

কর্মতালিকা প্রণয়ন করুন। কোন কাজটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেটি নির্ণয় করার চেষ্টা করুন। এবার সে অনুযায়ী কাজ করুন।

সহজ কাজটি দিয়ে কাজ করা শুরু করুন। কঠিন ও জটিল বিষয়গুলো সময় নিয়ে ধীরে-সুস্থে করুন।

বড় কোনো কাজ বা লক্ষ্য ছোট ছোট কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করে নিয়ে কাজ করুন। কাজটি সহজ হয়ে ধরা দেবে আপনার কাছে।

সময়ের মূল্য দিন। অবসর সময়টাও এমন কোনো কাজ করে কাটান যে কাজটি আপনাকে বেশ অনুপ্রেরণা দেবে। সেটি হতে পারে বই পড়া, লেখালিখি করা কিংবা ছবি আঁকা।

প্রত্যেকটি কাজের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা ঠিক করুন। এক কাজের সময়ে অন্য কাজ করে কখনো সে সময়টি নষ্ট করবেন না। মনে রাখবেন, প্রত্যেকটি মুহূর্তই মূল্যবান।

 

আরবিসি/৫ ফেব্রুয়ারি/ কল্পনা


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category