• মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৩ পূর্বাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
রাজশাহীতে লাঞ্ছিতের পর ১২ ঘন্টা মেসে অবরুদ্ধ ছাত্রীরা, গ্রেপ্তার ৩ গভীর রাতে রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের দফায় দফায় গু’লি বর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক রাজশাহীর বাগমারায় তেলের ট্রাক বিস্ফোরণে পুড়লো ৪শ ব্যারেল তেল, ৮ দোকান রাবির ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, ৩৩ জনের নানা মেয়াদে শাস্তি রাজপাড়া থানার নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন আরএমপি পুলিশ কমিশনার উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত

ছাড় পেলেন পরীমণি

Reporter Name / ১৩৫ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০২২

আরবিসি ডেস্ক : আইনি ঝামেলায় কিছুটা স্বস্তি মিলল ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা পরীমণির। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের যে মামলায় তাকে নিয়মিত হাজিরা দিতে হতো, সেখানে ছাড় পেয়েছেন তিনি। এখন থেকে আর সশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে তাকে হাজিরা দিতে হবে না।

বৃহস্পতিবার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদলত পরীমণির শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে এ আদেশ দেন। এদিন সকালে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হাজিরা দেন নায়িকা।
বৃহস্পতিবার এ মামলার বাদী র‌্যাব-১ এর কর্মকর্তা মজিবর রহমানের সাক্ষ্যের জেরা করার জন্য দিন ধার্য ছিল। তাকে পরীমণির আইনজীবী জেরা করেছেন।

এর আগে গত ২৯ মার্চ শারীরিক অসুস্থতার কারণে আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন পরীমণি। সেদিন বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালত মামলার পরবর্তী তারিখ ১২ মে ধার্য করেন।
১২ মে আদালতে উপস্থিত হয়ে হাজিরা মওকুফের আবেদন করেন পরীমণি। তার ওই আবেদন গ্রহণ করেছেন আদালত। তাই এখন থেকে আর আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হবে না তাকে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‌্যাব। পরে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার দুই মাসের মাথায় গত বছরের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়। অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমণি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।

আরবিসি/০২ জুন/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category