• বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ হিসাব জমা দিতে হবে, মন্ত্রিপরিষদের নীতিমালা জারি পলিথিনের শপিং ব্যাগ উৎপাদনের বিরুদ্ধে ১ নভেম্বর থেকে অভিযান শুরু শিবিরের ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হবে বুধবার নাটোরে পাওনা ২০০ টাকা চাওয়ায় দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ রাজশাহীতে এক দফা দাবিতে নার্সদের কর্মবিরতি দায়িত্ব নেওয়ার পর আপনারা সুর পাল্টে কথা বলছেন: অন্তর্বর্তী সরকারকে ডা. জাহিদ রডে ঝুলছিল আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ, স্ত্রীর দাবি ‘হত্যা’ জানাজা থেকে ফেরার পথে যুবককে গলা কেটে হত্যা মিয়ানমার সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

Reporter Name / ১২৭ Time View
Update : রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২২

আরবিসি ডেস্ক : সিরাজগঞ্জের তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট না পড়ায় অফিস রুমে ডেকে নিয়ে এক স্কুলছাত্রীকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শনিবার দুপুরে তাড়াশ সদরের সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

রোববার সকালে স্কুলছাত্রীর বাবা মজিবর রহমান প্রধান শিক্ষক আলী হাসান বিএসসি’র বিচার দাবি করে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

আহত শিক্ষার্থী মাহিয়া খাতুন তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী। সে পৌর এলাকার মজিবর রহমানের মেয়ে।

স্কুলছাত্রীর বাবা মজিবর রহমানের অভিযোগ, জেলার তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী মাহিয়া রহমান শনিবার দুপুরে টিফিনের পর বান্ধবীদের সঙ্গে গল্প করছিল। এ সময় প্রধান শিক্ষক আলী হাসান তাকে অফিস কক্ষে ডেকে নিয়ে গিয়ে বেধড়ক মারধর করেন। এসময় স্কুলছাত্রীর হাত ভেঙে যায়।

পরে আহতবস্থায় অন্য শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। এ সময় চিকিৎসক এক্সরে করার পর বাম হাতের কব্জি উপরের হাড় ভেঙে গিয়েছে বলে জানান।

এ বিষয়ে তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলী হাসান (বিএসসি) জানান, শনিবার টিফিনের পর স্কুলছাত্রী মাহিয়া মোবাইল ফোনে কথা বলছে।এমন অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে ডেকে এনে মোবাইল ফোন জব্দ করি।

পরে সে ফেরার পথে আমাকে নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ সময় অন্য ছাত্রীদের মুখে শুনে তাকে অফিসে ডেকে এনে বেত্রাঘাত করেছি। এতে হাত ভাঙার মত কিছু ঘটেনি।

তাড়াশ উপজেলা নিবার্হী অফিসার (ইউএনও) মেজবাউল করিম জানান, স্কুলছাত্রী মাহিয়ার বাবার একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরবিসি/০৩ এপ্রিল/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category