• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
রাজশাহীতে পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু রাজশাহীতে মষুলধারে বৃষ্টি: হাঁটুপানি শহরের অনেক রাস্তা ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচন করতে সরকারকে সহায়তা করবো: সেনাপ্রধান রাজশাহীতে এআইআইবিকে বাস্তব জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনের জন্য বিনিয়োগের দাবিতে সমাবেশ রাজশাহীতে শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপন উপলক্ষে আরএমপি’র মতবিনিময় সভা রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার উপর গুলি বর্ষণকারী রবি গ্রেপ্তার রাজশাহীতে অ্যান্টিবায়োটিকের ড্রাগ ও প্রসাধনী আইন বিষয়ে ঔষধ ব্যবসায়িদের মতবিনিময় বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে রাজশাহীর তামান্নার ভ্রমন রিমান্ড শেষে মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্ত কারাগারে রাজশাহীতে চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনতাই

গোদাগাড়ীর দুটি ইউনিয়নে ভোটের ফল পাল্টে দেওয়ার অভিযোগ

Reporter Name / ৮৯ Time View
Update : শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে দুটি ইউনিয়নের পাল্টে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার রিশিকুল ইউনিয়নের পরাজিত স্বতন্ত্রপ্রার্থী মুখলেসুর রহমান মুকুল ও গোগ্রাম ইউনিয়নের পরাজিত প্রার্থী হযরত আলী এ অভিযোগ করেন। বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ শেষে গভীর রাতে ফলাফল ঘোষণার পর শুক্রবার এই অভিযোগ করেন তারা।
জানা গেছে, মুকুল আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ছিলেন। আর সাবেক চেয়ারম্যান হযরত আলী বিএনপির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত। গোদাগাড়ীর এ দুটি ইউনিয়নের ভোটের ফল ঘোষণা করা হয়েছে গভীর রাতে।

রিশিকুলের পরাজিত প্রার্থী মুখলেসুর রহমান বলেন, ‘দশটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রেরই প্রিসাইডিং অফিসার স্বাক্ষর করে আমাকে ফলাফল শিট দিয়েছে। এতে আমি ৭ হাজার ২২ ভোট পেয়েছি। আর নৌকার প্রার্থী টুলু পেয়েছেন ৬ হাজার ৩৪৮ ভোট। কিন্তু উপজেলা পরিষদে গিয়ে ভোটের ফল পাল্টে আমাকে ফেল করিয়ে নৌকার প্রার্থীকে পাস করানো হয়েছে।’
একই অভিযোগ গোগ্রামের স্বতন্ত্র প্রার্থী হযরত আলীরও। তিনি বলেন, ‘প্রিসাইডিং অফিসারের স্বাক্ষরিত ফলাফল শিট অনুযায়ী আনারস প্রতীকে ৯ হাজার ৮৩৫ ভোট পেয়েছি। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে ৫১৪ ভোট বেশি পেয়ে আমি নির্বাচিত হই। কিন্তু উপজেলা পরিষদে ফলাফল নেওয়ার পর আর ঘোষণা করা হচ্ছিল না। শেষে রাত ১টার দিকে আমাকে ২৬ ভোটে পরাজিত ঘোষণা করে বর্তমান চেয়ারম্যান ও নৌকার প্রার্থী মজিবর রহমানকে পাশ দেখানো হয়েছে।

হযরত আলী আরও বলেন, ‘শুধুমাত্র ফরাদপুর সবুজ সংঘ ক্লাব কেন্দ্রের ফলাফল পাল্টে আমাকে পরাজিত করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে আইনের আশ্রয় নেব।’ অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি ফরাদপুর সবুজ সংঘ ক্লাব ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার এইচএম মোকসেদুল হাসান।

তবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মশিউর রহমান বলেন, ‘পরাজিত হলে প্রার্থীরা এ ধরনের অভিযোগ করেন। আসলে অভিযোগ সঠিক নয়।’

দুই ইউনিয়নের ফলাফল ঘোষণায় দেরি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মশিউর রহমান বলেন, ‘দুজন প্রার্থী ভুয়া ফলাফল শিট এনেছিলেন। তখন ওই দুই ইউনিয়নের দুটি কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসারকে ডেকে ফলাফল শিট যাচাই করা হয়। এ কারণে ফলাফল ঘোষণায় একটু দেরি হয়েছে।’

আরবিসি/১২ নভেম্বর/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category