• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩১ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
রাজশাহীতে লাঞ্ছিতের পর ১২ ঘন্টা মেসে অবরুদ্ধ ছাত্রীরা, গ্রেপ্তার ৩ গভীর রাতে রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের দফায় দফায় গু’লি বর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক রাজশাহীর বাগমারায় তেলের ট্রাক বিস্ফোরণে পুড়লো ৪শ ব্যারেল তেল, ৮ দোকান রাবির ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, ৩৩ জনের নানা মেয়াদে শাস্তি রাজপাড়া থানার নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন আরএমপি পুলিশ কমিশনার উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত

যাবজ্জীবন মানে ৩০ বছর কারাবাস, পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

Reporter Name / ১৪২ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১

আরবিসি ডেস্ক : যাবজ্জীবন সাজা মানে ৩০ বছর কারাবাস বলে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়েছে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে কোনো মামলার রায়ে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ থাকলে যাবজ্জীবন সাজা ‘আমৃত্যু কারাদণ্ড’ বলে বিবেচিত হবে।

বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে ১২০ পৃষ্ঠার রায় প্রকাশিত হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বিষয়টি ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গত বছরের ১ ডিসেম্বর ‘যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু কারাদণ্ড’ বলে এ সংক্রান্ত রিভিউ আবেদনের রায় দেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ৭ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।

সেদিন আদালতে রিভিউ অবেদনের পক্ষে শুনানি করেছিলেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম (প্রয়াত)।

এছাড়া আদালতে এ মামলায় অ্যামিকাস কিউরি (আদালত বন্ধু) হিসেবে মতামত তুলে ধরেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, প্রাক্তন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ, অ্যাডভোকেট আবদুর রেজাক খান ও আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন।

গত বছরের ১১ এপ্রিল ‘যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু কারাদণ্ড’ এ সংক্রান্ত আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা রিভিউ শুনানিতে ‘যাবজ্জীবন মানে আমৃত্যু কারাবাস’ হবে কি না সে বিষয়ে আইনি মতামত তুলে ধরতে চার সিনিয়র আইনজীবীকে অ্যামিকাস কিউরি (আদালত বন্ধু) হিসেবে নিয়োগ দেন আদালত।

২০০৩ সালের ১৫ অক্টোবর একটি হত্যা মামলায় দুই আসামি আতাউর রহমান মৃধা ওরফে আতাউর ও আনোয়ার হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের আপিল ও মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) শুনানির জন্য হাইকোর্টে আসে। এসব আবেদনের শুনানি নিয়ে ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্টের রায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়।

হাইকোর্টের সে রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা আপিল বিভাগে আবেদন জানান।

২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একইসঙ্গে আদালত যাবজ্জীবন মানে ‘আমৃত্যু কারাবাস’সহ সাত দফা অভিমত দেন। এরপর আপিলের ওই রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন করা হয়।

আরবিসি/১৫ জুলাই/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category