• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
ঢাকা বোট ক্লাবের নব-নির্বাচিত সদস্য খন্দকার হাসান কবিরকে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ক্লাবের শুভেচ্ছা তানোরে স্থানীয়দের তৎপরতায় জলাশয় ভরাটের মাটি ফেলা বন্ধ রাজশাহীতে কসমিকা ডিসট্রিবিউশন অফিসে দূর্ধর্ষ ডাকাতি কারিতাস আলোকিত শিশু প্রকল্পের শিশু সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা রাণা দাশগুপ্তের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে প্রতিবাদ সমাবেশ রাজশাহীতে খানকাহ শরীফে লুটপাট,ভাংচুর ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ডলার-সংকটে ভারতীয় বিদ্যুতের ১০০ কোটির বকেয়া পরিশোধে হিমশিম বাংলাদেশ ছয়দিন পর সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা: বাবা-ছেলেসহ গ্রেফতার ৩ আল্লাহ তোমার বিচার তুমি করো: পরীমণি

রাজশাহীর বাজারে উঁকি দিলো সুমিস্ট গোপালভোগ

Reporter Name / ১০৬ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ২০ মে, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী জেলা প্রশাসনের বেঁধে দেয়া সময়সীমার আগেই রাজশাহীতে দেখা মিলেছে গোপালভোগের। বাজারে গুটিজাতের আম ক্রয়-বিক্রয় চললে ২০ মের (বৃহস্পতিবার) আগে গোপালভোগ বিক্রিতে নিষেধ ছিল। অবশেষে নির্ধারিত দিনেই বাজারে উকি দিলো গোপালভোগ।

একাধিক আম চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অতিবৃষ্টি ও গরমে গোপালভোগ আম সময়ের আগেই পেকে গেছে। প্রশাসনকে অবহিত করে গাছ থেকে আম নামিয়ে বাজারজাতকরণ করা হচ্ছে। গোপালভোগ আম বাজারে আসায় বেচাকেনাও বেড়েছে বলে জানান আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা।

অন্যদিকে জেলা প্রশাসন সূত্র বলছে, ভোক্তাদের কাছে পরিপক্ব ও ফরমালিনমুক্ত আম সরবরাহ নিশ্চিত করতে সময় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছিল। নির্দেশনা অনুযায়ী ২০ মে থেকে গোপালভোগ আম পাড়তে পারবেন চাষিরা। এতে গুটি আমের পাশাপাশি কাল থেকেই বাজারে মিলবে গোপালভোগ।

তবে আবহাওয়াজনিত কারণে কিছু কিছু গাছে আম তাড়াতাাড়ি পেকে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণের মাধ্যমে নিজ নিজ এলাকার আম চাষি ও ব্যবসায়ীরা নামাতে পারবেন।

এছাড়া আগামী ২৫ মে থেকে লক্ষণভোগ, লখনা ও রাণীপছন্দ আম পাড়া যাবে। অন্যদিকে হিমসাগর, ক্ষিরসাপাত জাতের আম আরও তিন দিন পর (২৮ মে) থেকে পাড়তে পারবেন। ল্যাংড়া নামানো যাবে ৬ জুন থেকে। ১৫ জুন থেকে নামবে আম্রপালি ও ফজলি আম। আর মৌসুমের শেষে ১০ জুলাই নামতে শুরু করবে আশ্বিনা ও বারি আম-৪। এ ছাড়া রঙিন আম খ্যাত বারি আম-১৪ নামবে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহের দিকে।

রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল বলেন, নিরাপদ ও বিষমুক্ত আম উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, পরিবহন এবং ভোক্তা পর্যায়ে বিপণনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে পৃথক টিক কাজ করছে। জনসচেতনতা সৃষ্টি ছাড়াও বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নেবেন তারা।

রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলিম উদ্দিন বলেন, এবার খরায় আমের গুটি ঝরে গেছে। এছাড়া এখন কালবৈশাখীর মৌসুম। কিছু পরিপক্ব আমও ঝরে গেছে। তবুও এবার আমের ফলন মোটামুটি ভালো হয়েছে।

আরবিসি/২০ মে/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category