• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩২ অপরাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
রাজশাহীতে লাঞ্ছিতের পর ১২ ঘন্টা মেসে অবরুদ্ধ ছাত্রীরা, গ্রেপ্তার ৩ গভীর রাতে রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের দফায় দফায় গু’লি বর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক রাজশাহীর বাগমারায় তেলের ট্রাক বিস্ফোরণে পুড়লো ৪শ ব্যারেল তেল, ৮ দোকান রাবির ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, ৩৩ জনের নানা মেয়াদে শাস্তি রাজপাড়া থানার নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন আরএমপি পুলিশ কমিশনার উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত

বাজার শপিংমল খুললেও কাঙ্খিত ক্রেতা নেই

Reporter Name / ১৬৭ Time View
Update : শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১

আরবিসি ডেস্ক : সাতদিনের বিধিনিষেধের মধ্যেই গণপরিবহনের পর আজ খুলেছে শপিংমল। সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিংমল খোলা থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সবাইকে বেচাকেনা করতে হবে।

খুলে দেওয়ার প্রথম দিনে শুক্রবার (৯ এপ্রিল) বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে দেখা গেছে, দোকান খুললেও ক্রেতাদের উপস্থিতি নেই। সকাল ৯টায় শপিংমলগুলো খুললেও দোকানিরা অলস সময় পার করছেন। কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা পাচ্ছেন না তারা। রাজশাহীতেও একই অবস্থা দেখা গেছে বিভিন্ন বাজারের।

শুক্রবার সকাল ৯টার পর হল্যান্ড সেন্টার শপিং কমপ্লেক্স, বিটিআই প্রিমিয়ার প্লাজা, সুবাস্তুসহ বেশ কয়েকটি শপিংমল ঘুরে দেখা গেছে, দোকান খুললেও ক্রেতার উপস্থিতি নেই।

এ বিষয়ে হল্যান্ড সেন্টার শপিং কমপ্লেক্সের কাপড়ের দোকানি আবুল বাশার বলেন, সরকারের নির্দেশনায় এতদিন মার্কেট বন্ধ ছিল। গতকাল (বৃহস্পতিবার) যখন মার্কেট খোলার সিদ্ধান্ত জানানো হলো খুব ভালো লাগছিল। কিন্তু আজ দোকান খোলার পর কোনো ক্রেতা পাচ্ছি না। মানুষের এখন কেনাকাটার আগ্রহ নেই। মাঝখান থেকে লসে পড়েছি আমরা। দোকান ভাড়া, কর্মচারীর বেতন, মালামাল পাইকারি কেনা সব মিলিয়ে আমরাই অসহায় অবস্থায় আছি। করোনা আমাদের ধ্বংস করে দিল।

আরেক দোকানি হাশেম আলী বলেন, দোকান খুলেছি ঠিকই কিন্তু কাস্টমারের আনাগোনা, বেচা-বিক্রি এখনও শুরু হয়নি। এই মার্কেটের কোনো দোকানিই এখনও বনি (প্রথম বিক্রি) করতে পারেনি। দোকান এতদিন বন্ধ ছিল কিন্তু আমাদের তো দোকানের ভাড়া, কর্মচারীর বেতন ঠিকই দিতে হয়েছে। এখন এসে ব্যবসা করার কোনো উপায় দেখছি না। সামনে ঈদ আর ঈদেই পুরো বছরের ব্যবসা করে দোকানিরা। কিন্তু এবার মনে হচ্ছে ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। করোনাকালে মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া কেনাকাটাই করে না। যে কারণে আজ সকালে দোকান খুললেও কোনো কাস্টমার নেই। মাঝখান থেকে আমরা দোকানি, ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা বিপদে পড়ে আছি। পারছি না ব্যবসা ছাড়তে, না পারছি নতুন মালামাল কিনে ব্যবসা বাড়াতে। আল্লাহ জানে সামনে আমাদের জন্য আর কেমন বিপদ অপেক্ষা করছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে অনেক ব্যবসায়ী ধ্বংস হয়ে যাবে।

আরবিসি/০৯ এপ্রিল/ রোজি


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category