• মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
শীর্ষ সংবাদ
রাজশাহীতে লাঞ্ছিতের পর ১২ ঘন্টা মেসে অবরুদ্ধ ছাত্রীরা, গ্রেপ্তার ৩ গভীর রাতে রাজশাহী সীমান্তে বিএসএফের দফায় দফায় গু’লি বর্ষণ, জনমনে আতঙ্ক রাজশাহীর বাগমারায় তেলের ট্রাক বিস্ফোরণে পুড়লো ৪শ ব্যারেল তেল, ৮ দোকান রাবির ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, ৩৩ জনের নানা মেয়াদে শাস্তি রাজপাড়া থানার নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন আরএমপি পুলিশ কমিশনার উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক পাকিস্তানি চিনি, আলুসহ শিল্পের কাঁচামাল নিয়ে এলো সেই জাহাজ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন রাজশাহীর চারঘাটে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ সার সঙ্কটে রাজশাহীতে ব্যাহত হচ্ছে আলুচাষ, দামও অতিরিক্ত

রাজশাহীর বাজার খোলা, ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভে ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

Reporter Name / ১৩৮ Time View
Update : বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার : দোকান খুলে রাখার দাবিতে রাজশাহীর বস্ত্র ব্যবসায়ীরাও বিক্ষোভ করেছেন। করোনা পরিস্থিতিতে সরকার ঘোষিত একসপ্তাহের লকডাউনের তৃতীয় দিন বুধবার বেলা ১১টার দিকে নগরীর সাহেববাজারে বিক্ষোভ করেন।

এর আগে সকালেই তারা দোকান খোলেন। কিন্তু পরে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের জরিমানা করতে গেলে ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা ঘোষণা দেন, কাউকে জরিমানা করা হলে আন্দোলন জোরদার হবে। ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নেমে পড়ায় ম্যাজিস্ট্রেট কাউকে জরিমানা করেননি।

এদিকে ম্যাজিস্ট্রেট চলে যাওয়ার পরই ব্যবসায়ীরা দোকান খোলেন। তবে ক্রেতার সংখ্যা ছিল কম। দুপুর পর্যন্ত আর কেউ তাদের দোকান খোলার ব্যাপারে বাধা দেয়নি। নগরীর আরডিএ মার্কেটেও এ দিন খোলা দেখা গেছে। মঙ্গলবার থেকে নগরীর সবচেয়ে বড় এই মার্কেটের ব্যবসায়ীরা দোকান খুলছেন। এর আগে দোকান খোলার দাবিতে গত সোমবার আরডিএ মার্কেটের দোকান খোলার দাবিতে ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নেমে পড়েন। তারাও রাস্তায় শুয়ে পড়েন।

বুধবার ম্যাজিস্ট্রেট দেখেই আন্দোলন প্রসঙ্গে রাজশাহী বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি অশোক কুমার বলেন, শহরের আরডিএ মার্কেট, বিনোদপুর, কোর্টবাজারসহ অন্যান্য এলাকার সব দোকানপাট খোলা। তাই আমরাও সকাল থেকে একপাল্লা, দুইপাল্লা তুলে ব্যবসা শুরু করেছিলাম। একটু পর ম্যাজেস্ট্রট আসেন। তিনি জরিমানা করতে শুরু করেন। আমরা তাকে বোঝালাম যে, করোনায় আমরাও নাজেহাল, ধার-দেনা করে মাল তুলেছি। করোনার ভেতর ব্যবসা খারাপ। হঠাৎ লকডাউন আসবে বুঝতেও পারিনি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমরা ব্যবসা করতে চাই। তারপর ম্যাজিস্ট্রেট চলে গেছেন। আমরাও অর্ধেক শাটার তুলে ব্যবসা করছি। কিন্তু ক্রেতা কম।

এদিকে লকডাউনের তৃতীয় দিনে রাজশাহী অনেকটাই স্বাভাবিক লক্ষ্য করা গেছে। শহরের ভেতর রিকশা-অটোরিকশা চলাচল স্বাভাবিক দেখা গেছে। সাহেববাজার এলাকায় ছিল অন্যান্য দিনের মতোই যানজট। অল্প সংখ্যক দোকানপাট বন্ধ দেখা গেছে। মানুষের চলাচলও ছিল স্বাভাবিক।

আরবিসি/০৭ এপ্রিল/ রোজি

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category